সকল মেনু

লভ্যাংশ প্রদানে এগিয়ে পোশাকশিল্পের ২৪টি কোম্পানি

সিনিয়র রিপোর্টার : পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত বস্ত্র খাতের ২৪টি কোম্পানি ডিভিডেন্ড দেওয়ার ঘোষণায় এক বছরের ব্যবধানে এগিয়েছে। কোম্পানিগুলো ৩০ জুন ২০২০ অর্থবছরের চেয়ে ৩০ জুন ২০২১ অর্থবছরে যে ডিভিডেন্ড ঘোষণা করে তাতে অনেক কোম্পানি ডিভিডেন্ডে এগিয়ে আছে।

এরমধ্যে দুই কোম্পানি ‘নো ডিভিডেন্ড’ থেকে ১০ শতাংশ, দুই কোম্পানি কোম্পানি শতভাগ, দুই কোম্পানি ৮ শতাংশও ৭ শতাংশ এবং দশ কোম্পানি ৫ শতাংশ বেশি ডিভিডেন্ড দিয়েছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।

কোম্পানি ২৪টির মধ্যে রয়েছে- আমান কটোন ফাইবার্স, দেশ গার্মেন্টস, এনভয় টেক্সটাইল, এপেক্স স্পিনিং, আরগন ডেনিমস, ফার ইস্ট নিটিং, রহিম টেক্সটাইল, সাফকো স্পিনিং, শাশা ডেনিমস, শেফার্ড ইন্ডাস্ট্রিজ, প্রাইম টেক্সটাইল, কুইন সাউথ টেক্সটাইল, প্যারামাউন্ট টেক্সটাইল, সায়হাম কটন, সায়হাম টেক্সটাইল, তমিজউদ্দিন টেক্সটাইল, ভিএফএস থ্রেড, নিউ লাইন, দেশ গার্মেন্টস, ম্যাকসন স্পিনিং, মালেক স্পিনিং, মতিন স্পিনিং, মোজাফ্ফর হোসাইন স্পিনিং এবং মেট্রো স্পিনিং মিলস লিমিটেড।

আমান কটোন ফাইবার্স লিমিটেড: কোম্পানিটি ৩০ জুন ২০২১ সমাপ্ত অর্থবছরে বিনিয়োগকারীদের জন্য ১১ শতাংশ ক্যাশ ডিভিডেন্ড দিয়েছে। আগের বছর ১০ শতাংশ ক্যাশ ডিভিডেন্ড দিয়েছিলো। সর্বশেষ অর্থবছরে কোম্পানিটি ১০ শতাংশ বেশি ডিভিডেন্ড দিয়েছে। এ সময় কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ১ টাকা ২৫ পয়সা। আগের বছর শেয়ার প্রতি আয় ছিল ৪৮ পয়সা।

দেশ গার্মেন্টস লিমিটেড: কোম্পানিটি ৩০ জুন ২০২১ সমাপ্ত অর্থবছরে বিনিয়োগকারীদের জন্য ৮ শতাংশ ডিভিডেন্ড দিয়েছে। এরমধ্যে ৫ শতাংশ ক্যাশ এবং ৩ শতাংশ বোনাস। আগের বছর ৩ শতাংশ বোনাস ডিভিডেন্ড দিয়েছিলো। সর্বশেষ অর্থবছরে কোম্পানিটি ৬৬ শতাংশ বেশি ডিভিডেন্ড দিয়েছে। এ সময় কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৪০ পয়সা। আগের বছর শেয়ার প্রতি আয় ছিল ৪২ পয়সা।

এনভয় টেক্সটাইল লিমিটেড: কোম্পানিটি ৩০ জুন ২০২১ সমাপ্ত অর্থবছরে বিনিয়োগকারীদের জন্য ১০ শতাংশ ক্যাশ ডিভিডেন্ড দিয়েছে। আগের বছর ৫ শতাংশ ক্যাশ ডিভিডেন্ড দিয়েছিলো। সর্বশেষ অর্থবছরে কোম্পানিটি ৫০ শতাংশ বেশি ডিভিডেন্ড দিয়েছে। এ সময় কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৫৬ পয়সা। আগের বছর শেয়ার প্রতি আয় ছিল ১ টাকা ৬৩ পয়সা।

এপেক্স স্পিনিং মিলস লিমিটেড: কোম্পানিটি ৩০ জুন ২০২১ সমাপ্ত অর্থবছরে বিনিয়োগকারীদের জন্য ২০ শতাংশ ক্যাশ ডিভিডেন্ড দিয়েছে। আগের বছর ১৫ শতাংশ ক্যাশ ডিভিডেন্ড দিয়েছিলো। সর্বশেষ অর্থবছরে কোম্পানিটি ২৫ শতাংশ বেশি ডিভিডেন্ড দিয়েছে। এ সময় কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ২ টাকা ৯৩ পয়সা। আগের বছর শেয়ার প্রতি আয় ছিল ১ টাকা ৪৮ পয়সা।

আরগন ডেনিমস লিমিটেড: কোম্পানিটি ৩০ জুন ২০২১ সমাপ্ত অর্থবছরে বিনিয়োগকারীদের জন্য ১৫ শতাংশ ডিভিডেন্ড দিয়েছে। এরমধ্যে ৫ শতাংশ বোনাস এবং ১০ শতাংশ ক্যাশ। আগের বছর ১০ শতাংশ ডিভিডেন্ড দিয়েছিলো। এরমধ্যে ৫ শতাংশ ক্যাশ এবং ৫ শতাংশ বোনাস। সর্বশেষ অর্থবছরে কোম্পানিটি ৫০ শতাংশ বেশি ডিভিডেন্ড দিয়েছে। এ সময় কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৭১ পয়সা। আগের বছর শেয়ার প্রতি আয় ছিল ১ টাকা ৪৬ পয়সা।

ম্যাকসন স্পিনিং লিমিটেড: কোম্পানিটি ৩০ জুন ২০২১ অর্থবছরে বিনিয়োগকারীদের ১১ শতাংশ ক্যাশ ডিভিডেন্ড দিয়েছে। আগের বছর দিয়েছিল ২ শতাংশ ক্যাশ ডিভিডেন্ড। আগের বছরের তুলনায় কোম্পানিটি সর্বশেষ বছরে ৯ গুণ বা ৯০০ শতাংশ বেশি ডিভিডেন্ড দিয়েছে। এ সময় কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ২ টাকা ৮১ পয়সা। আগের বছর শেয়ার প্রতি লোকসান ছিল ৩৭ পয়সা।

মালেক স্পিনিং মিলস লিমিটেড: কোম্পানিটি ৩০ জুন ২০২১ অর্থবছরে বিনিয়োগকারীদের ১০ শতাংশ ক্যাশ ডিভিডেন্ড দিয়েছে। আগের বছর দিয়েছিল ‘নো ডিভিডেন্ড’। এ সময় কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৩ টাকা ৩৬ পয়সা। আগের বছর শেয়ার প্রতি লোকসান ছিল ১ টাকা ৬৮ পয়সা।

মতিন স্পিনিং লিমিটেড: কোম্পানিটি ৩০ জুন ২০২১ সমাপ্ত অর্থবছরে বিনিয়োগকারীদের ৪০ শতাংশ বোনাস ডিভিডেন্ড দিয়েছে। আগের বছর ১৮ শতাংশ ক্যাশ ডিভিডেন্ড দিয়েছিলো। আগের বছর থেকেও সর্বশেষ অর্থবছরে কোম্পানিটি দ্বিগুণ বা ২২২ শতাংশ বেশি ডিভিডেন্ড দিয়েছে। এ সময় কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৬ টাকা ৩১ পয়সা। আগের বছর শেয়ার প্রতি আয় ছিল ২ টাকা ১৬ পয়সা।

মেট্রো স্পিনিংস লিমিটেড: কোম্পানিটি ৩০ জুন ২০২১ সমাপ্ত অর্থবছরে বিনিয়োগকারীদের ৫ শতাংশ বোনাস ডিভিডেন্ড দিয়েছে। আগের বছর ২ শতাংশ ক্যাশ ডিভিডেন্ড দিয়েছিলো। সর্বশেষ বছরে কোম্পানিটি আগের বছরের তুলনায় আড়াই গুণ বা ২৫০ শতাংশ বেশি ডিভিডেন্ড দিয়েছে। এ সময় কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৯৯ পয়সা। আগের বছর শেয়ার প্রতি আয় ছিল ০৮ পয়সা।

ফারইস্ট নিটিং অ্যান্ড ডাইং লিমিটেড: কোম্পানিটি ৩০ জুন ২০২১ সমাপ্ত অর্থবছরে বিনিয়োগকারীদের জন্য ১০ শতাংশ ক্যাশ ডিভিডেন্ড দিয়েছে। আগের বছর ৫ শতাংশ ডিভিডেন্ড দিয়েছিল। এরমধ্যে ৩ শতাংশ ক্যাশ এবং ২ শতাংশ বোনাস। সর্বশেষ অর্থবছরে কোম্পানিটি ৫০ শতাংশ বেশি ডিভিডেন্ড দিয়েছে। এ সময় কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৭৯ পয়সা। আগের বছর কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় ছিল ৩২ পয়সা।

নিউ লাইন লিমিটেড: কোম্পানিটি ৩০ জুন ২০২১ সমাপ্ত অর্থবছরে বিনিয়োগকারীদের জন্য সাড়ে ১২ শতাংশ ক্যাশ ডিভিডেন্ড দিয়েছে। আগের বছর ৫ শতাংশ ক্যাশ ডিভিডেন্ড দিয়েছিলো। সর্বশেষ অর্থবছরে কোম্পানিটি সাড়ে ১৪০ শতাংশ বেশি ডিভিডেন্ড দিয়েছে। এ সময় কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ১ টাকা ৬৩ পয়সা। আগের বছর শেয়ার প্রতি আয় ছিল ১ টাকা ০৮ পয়সা।

রহিম টেক্সটাইল লিমিটেড: কোম্পানিটি ৩০ জুন ২০২১ সমাপ্ত অর্থবছরে বিনিয়োগকারীদের জন্য সাড়ে ১৬ শতাংশ ক্যাশ ডিভিডেন্ড দিয়েছে। আগের বছর ১১ শতাংশ ক্যাশ ডিভিডেন্ড দিয়েছিল। সর্বশেষ অর্থবছরে কোম্পানিটি সাড়ে ৪৫ শতাংশ বেশি ডিভিডেন্ড দিয়েছে। এ সময় কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ২ টাকা ২৫ পয়সা। আগের বছর শেয়ার প্রতি আয় ছিল ৭৫ পয়সা।

সাফকো স্পিনিং মিলস লিমিটেড: কোম্পানিটি ৩০ জুন ২০২১ সমাপ্ত অর্থবছরে বিনিয়োগকারীদের জন্য ৫ শতাংশ ক্যাশ ডিভিডেন্ড দিয়েছে। আগের বছর কোম্পানিটি ‘নো ডিভিডেন্ড’ দিয়েছিলো। এ সময় কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ২৩ পয়সা। আগের বছর শেয়ার প্রতি লোকসান ছিল ৫ টাকা ৬৯ পয়সা।

সায়হাম কটোন লিমিটেড: কোম্পানিটি ৩০ জুন ২০২১ অর্থবছরে ১০ শতাংশ ক্যাশ ডিভিডেন্ড দিয়েছে। আগের বছর কোম্পানিটি ‘নো ডিভিডেন্ড’ দিয়েছিলো। এ সময় কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ১ টাকা ০৮ পয়সা। আগের বছর শেয়ার প্রতি লোকসান ছিল ৬৪ পয়সা।

সায়হাম টেক্সটাইল লিমিটেড: কোম্পানিটি ৩০ জুন ২০২১ অর্থবছরে ১০ শতাংশ ক্যাশ ডিভিডেন্ড দিয়েছে। আগের বছর কোম্পানিটি বিনিয়োগকারীদের জন্য ‘নো ডিভিডেন্ড’ দিয়েছিলো। এ সময় কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ১ টাকা ১১ পয়সা। আগের বছর শেয়ার প্রতি লোকসান ছিল ৮৬ পয়সা।

শেফার্ড ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড: কোম্পানিটি ৩০ জুন ২০২১ অর্থবছরে ৫ শতাংশ ডিভিডেন্ড ঘোষণা করেছে। এরমধ্যে ২.৫ শতাংশ ক্যাশ এবং ২.৫ শতাংশ বোনাস। আগের বছর ১ শতাংশ ক্যাশ ডিভিডেন্ড দিয়েছিলো। সর্বশেষ অর্থবছরে কোম্পানিটি ৪ গুণ বা ৪০০ শতাংশ বেশি ডিভিডেন্ড দিয়েছে। এ সময় কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ১ টাকা ০৩ পয়সা। আগের বছর শেয়ার প্রতি লোকসান ছিল ১৫ পয়সা।

স্কয়ার টেক্সটাইল লিমিটেড: কোম্পানিটি ৩০ জুন ২০২১ অর্থবছরে ২০ শতাংশ ক্যাশ ডিভিডেন্ড দিয়েছে। আগের বছর কোম্পানিটি ১০ শতাংশ ক্যাশ ডিভিডেন্ড দিয়েছিলো। সর্বশেষ অর্থবছরে কোম্পানিটি ১০০ শতাংশ বেশি ডিভিডেন্ড দিয়েছে। এ সময় কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৩ টাকা ৪১ পয়সা। আগের বছর কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় ছিল ২৭ পয়সা।

তমিজ উদ্দিন টেক্সটাইল লিমিটেড: কোম্পানিটি ৩০ জুন ২০২১ অর্থবছরে ২০ শতাংশ ক্যাশ ডিভিডেন্ড দিয়েছে। আগের বছর কোম্পানিটি ১০ শতাংশ ক্যাশ ডিভিডেন্ড দিয়েছিলো। সর্বশেষ অর্থবছরে কোম্পানিটি ১০০ শতাংশ বেশি ডিভিডেন্ড দিয়েছে। এ সময় কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ২ টাকা ০৫ পয়সা। আগের বছর শেয়ার প্রতি আয় ছিল ১ টাকা ১৮ পয়সা।

তসরিফা ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড: কোম্পানিটি ৩০ জুন ২০২১ অর্থবছরে ৫ শতাংশ ডিভিডেন্ড ঘোষণা করেছে। এরমধ্যে ২.৫ শতাংশ ক্যাশ এবং ২.৫ শতাংশ বোনাস। আগের বছর কোম্পানিটি ‘নো ডিভিডেন্ড’ দিয়েছিলো। এ সময় কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৬৪ পয়সা। আগের বছর শেয়ার প্রতি লোকসান ছিল ২ টাকা ৮৭ পয়সা।

ভিএফএস থ্রেড লিমিটেড: কোম্পানিটি ৩০ জুন ২০২১ অর্থবছরে ১১ শতাংশ ক্যাশ ডিভিডেন্ড দিয়েছে। আগের বছর কোম্পানিটি ৬ শতাংশ ডিভিডেন্ড দিয়েছিলো। এরমধ্যে ৩ শতাংশ ক্যাশ এবং ৩ শতাংশ বোনাস। সর্বশেষ বছরে কোম্পানিটি আগের বছরের তুলোনায় ৮৩ শতাংশ বেশি ডিভিডেন্ড দিয়েছে। এ সময় কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ১ টাকা ১৫ পয়সা। আগের বছর কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় ছিল ১ টাকা ৪৫ পয়সা।

মোজাফ্ফর হোসাইন স্পিনিং মিলস লিমিটেড: কোম্পানিটি ৩০ জুন ২০২১ অর্থবছরে ৩ শতাংশ ক্যাশ ডিভিডেন্ড দিয়েছে। আগের বছর কোম্পানিটি ১ শতাংশ ক্যাশ ডিভিডেন্ড দিয়েছিলো। সর্বশেষ অর্থবছরে কোম্পানিটি ২গুণ বা ২০০ শতাংশ বেশি ডিভিডেন্ড দিয়েছে। এ সময় কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৫২ পয়সা। আগের বছর কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান ছিল ১ টাকা ১৯ পয়সা।

প্রাইম টেক্সটাইল লিমিটেড: কোম্পানিটি ৩০ জুন ২০২১ অর্থবছরে ২ শতাংশ ক্যাশ ডিভিডেন্ড দিয়েছে। আগের বছর কোম্পানিটি ১ শতাংশ ক্যাশ ডিভিডেন্ড দিয়েছিলো। সর্বশেষ অর্থবছরে কোম্পানিটি ১০০ শতাংশ বেশি ডিভিডেন্ড দিয়েছে। এ সময় কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ৬২ পয়সা। আগের বছর কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান ছিল ২ টাকা ৬৭ পয়সা।

কুইন সাউথ টেক্সটাইল মিলস লিমিটেড: কোম্পানিটি ৩০ জুন ২০২১ অর্থবছরে ১০ শতাংশ ক্যাশ এবং ১০ শতাংশ বোনাস ডিভিডেন্ড দিয়েছে। আগের বছর কোম্পানিটি ১৬ শতাংশ ডিভিডেন্ড দিয়েছিলো। এরমধ্যে ৮ শতাংশ ক্যাশ এবং ৮ শতাংশ বোনাস। সর্বশেষ অর্থবছরে কোম্পানিটি ২৫ শতাংশ বেশি ডিভিডেন্ড দিয়েছে। এ সময় কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ১ টাকা ২৫ পয়সা। আগের বছর শেয়ার প্রতি আয় ছিল ৮৯ পয়সা।

প্যারামাউন্ট টেক্সটাইল লিমিটেড: কোম্পানিটি ৩০ জুন ২০২১ অর্থবছরে ২৫ শতাংশ ডিভিডেন্ড দিয়েছে। এরমধ্যে ২০ শতাংশ ক্যাশ এবং ৫ শতাংশ বোনাস। আগের বছর কোম্পানিটি ২০ শতাংশ ডিভিডেন্ড দিয়েছিলো। এরমধ্যে ১৫ শতাংশ ক্যাশ এবং ৫ শতাংশ বোনাস। সর্বশেষ অর্থবছরে কোম্পানিটি ২৫ শতাংশ বেশি ডিভিডেন্ড দিয়েছে। এ সময় কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৪ টাকা ২৭ পয়সা। আগের বছর কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় ছিল ৪ টাকা ২৫ পয়সা।

মন্তব্য করুন

খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, কর্তৃপক্ষ এর দায়ভার নেবে না।

top