সকল মেনু

গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংকের আইপিওতে ব্যাপক সাড়া

স্টাফ রিপোর্টার: পুঁজিবাজারে গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংকের প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের (আইপিও) আবেদন গ্রহণ হয়েছে। চতুর্থ প্রজন্মের ব্যাংকটির আইপিওতে বিনিয়োগকারীদের ব্যাপক সাড়া মিলেছে। প্রতিষ্ঠানটিও বিনিয়োগকারীদের দিয়েছে বিশেষ সুবিধা।

প্রাথমিকভাবে অনাবাসী বাংলাদেশিদের (এনআরবি) প্রাধান্য দিয়ে ২৫ শতাংশ শেয়ার বরাদ্দ রাখা হয়। অবশিষ্ট ৭৫ শতাংশ শেয়ার সাধারণ বিনিয়োগকারীদের জন্য বরাদ্দ করা হয়। বিনিয়োগকারীরা ১০ হাজার টাকা বা এর গুণিতক সর্বোচ্চ ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত আইপিও আবেদন করতে পারেন।

পুঁজিবাজারে দীর্ঘদিন পর ব্যাংক খাতের মতো ভালো কোম্পানির আইপিও আসায় বিনিয়োগকারীরা বেশ উৎফুল্ল ও আগ্রহী হয়ে উঠেছেন। পুঁজিবাজার থেকে মুখ ফিরিয়ে নেয়া ক্ষুদ্র ও সাধারণ বিনিয়োগকারীরা ফিরে পেয়েছেন আস্থা।

ব্যাংকটির আইপিও আবেদন ১৬ অক্টোবর (রোববার) শুরু হয়ে চলে ২০ অক্টোবর পর্যন্ত। গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংকের আইপিও আবেদন গ্রহণের সময় বিভিন্ন ব্রোকারেজ হাউসগুলোতে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে আগ্রহের চিত্র দেখা যায়।

মূলত বাড়তি আগ্রহের পেছনে মূল কারণ বিনিয়োগকারীরা ১০ হাজার টাকা বা এর গুণিতক সর্বোচ্চ ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত আইপিও আবেদন করতে পেরেছেন। পাশাপাশি ব্যাংকটির গ্রোথ ও শেয়ারপ্রতি মুনাফা (ইপিএস) ভালো অবস্থানে থাকায় কোম্পানিটির আইপিও আবেদনে আগ্রহী ছিল বিনিয়োগকারীরা।

বাজার সংশ্লিষ্টরা জানান, ব্যাংকিং খাতের কোম্পানিগুলো ভালো মৌলভিত্তির হওয়ার এ ধরনের কোম্পানি বাজারে আসলে বাজারের গভীরতা বাড়ে। শেয়ারসংখ্যা বেশি হওয়ার কারণে এসব শেয়ারে কারসাজির আশঙ্কাও কম। এ দিকে, বিশেষ সুবিধা থাকায় এ শেয়ারে বিনিয়োগ লাভজনক হবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন বিনিয়োগকারীরা।

১৫ জুন (বুধবার) অনুষ্ঠিত ৮২৭তম কমিশন সভায় বিএসইসির চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলামের সভাপতিত্বে এই আইপিওর অনুমোদন দেয়া হয়। আইপিওর মাধ্যমে প্রতিটি ১০ টাকা মূল্যের ৪২ কোটি ৫০ লাখ শেয়ার ইস্যু করে পুঁজিবাজার থেকে ৪২৫ কোটি টাকা উত্তোলন করবে গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক।

উত্তোলিত অর্থ এসএমই, সরকারি সিকিউরিটিজ ও পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত সিকিউরিটিজে বিনিয়োগ এবং প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের খরচ খাতে ব্যয় করবে ব্যাংকটি।

ব্যাংকটির প্রকাশিত প্রসপেক্টাসে বর্ণিত নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন (২০২১ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর) অনুযায়ী, ব্যাংকটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) ১ টাকা ৯১ পয়সা। পুনর্মূল্যায়ন ছাড়া ব্যাংকটির শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য (এনএভিপিএস) ১৪ টাকা ৪২ পয়সা।

ব্যাংকটির আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনায় দেখা গেছে, ২০২১ সালের জানুয়ারি থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ব্যাংকটির আমানত, ইনভেস্টমেন্ট (বিনিয়োগ), পরিচালন আয়, শেয়ারপ্রতি আয়ে (ইপিএস) ধারাবাহিক প্রবৃদ্ধি হয়েছে।

ওই ৯ মাসে বিনিয়োগের ওপর আয় হয়েছে ৯৭৭ কোটি ৬৫ লাখ টাকা। এই বিনিয়োগ আয় থেকে আমানতের ওপর প্রদত্ত মুনাফা বাদ দিয়ে এবং শেয়ার ও সিকিউরিটিজে বিনিয়োগের ওপর আয়, এক্সচেঞ্জ ব্রোকারেজ কমিশন ও অন্যান্য পরিচালন আয় যোগ করে মোট পরিচালন আয় দাঁড়িয়েছে ৩৯৫ কোটি ১৪ লাখ টাকা।

এরপর যাবতীয় পরিচালন ব্যয় (যেমন: বেতন ও মজুরি, ভাড়া, ট্যাক্স ইনস্যুরেন্স, বিদ্যুৎ, আইন খরচ, স্টাম্প, টেলিকমিউনিকেশন, স্টেশনারি, প্রিন্টিং, বিজ্ঞাপন, প্রধান নির্বাহীর বেতন ও ফি, পরিচালকদের ফি, অবচয় এবং প্রভিশনসহ অন্যান্য) বাদ দিয়ে কর পূর্ববর্তী মুনাফা দাঁড়ায় ১৭৫ কোটি ১৪ লাখ টাকা।

এই মুনাফা থেকে করবাবদ ৭৬ কোটি ৬০ লাখ বাদ দিয়ে ব্যাংকটির নিট মুনাফা দাঁড়ায় ৯৮ কোটি ৫৪ লাখ টাকা। আর এতে শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১.৯১ টাকা। আর শেয়ারপ্রতি সম্পদ (এনএভি) দাঁড়িয়েছে ১৪.৪২ টাকা।

শেয়ারপ্রতি নিট অপারেটিং ক্যাশ ফ্লো ঋণাত্মক (১০.৬৩ টাকা)। এর আগে ব্যাংকটি ২০২০ সালের জানুয়ারি থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত বিনিয়োগের ওপর আয় করেছিল ১ হাজার ২০৪ কোটি ৮৭ লাখ টাকা।

বছরটিতে মোট পরিচালন আয় থেকে পরিচালন ব্যয় ও কর ব্যয় বাদ দিয়ে নিট মুনাফা হয়েছিল ১০২ কোটি ৯৩ লাখ টাকা। আর এতে শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয় ২ টাকা ১০ পয়সা। বছরটিতে শেয়ারপ্রতি সম্পদ (এনএভি) ছিল ১৩ টাকা ৬৫ পয়সা। শেয়ারপ্রতি নিট অপারেটিং ক্যাশ ফ্লো ছিল ১৫ টাকা ১২ পয়সা।

২০১৯ অর্থবছরে বিনিয়োগের ওপর আয় হয়েছিল ১ হাজার ১০৪ কোটি ২৭ লাখ টাকা। বছরটিতে নিট মুনাফা হয়েছিল ৩৬ কোটি ৭০ লাখ টাকা। আর শেয়ারপ্রতি আয় বা ইপিএস হয়েছিল ০.৭৯ টাকা। অর্থবছরটিতে শেয়ারপ্রতি সম্পদ ছিল ১২ টাকা ১৭ পয়সা। আর শেয়ারপ্রতি নিট অপারেটিং ক্যাশ ফ্লো ছিল ২ টাকা ২৭ পয়সা।

২০১৮ অর্থবছরে বিনিয়োগের ওপর আয় হয়েছিল ৯৩৯ কোটি ৬৫ লাখ টাকা। আর অর্থবছরটিতে নিট মুনাফা হয়েছিল ৫৩ কোটি দুইলাখ টাকা। শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয় ১ টাকা ২৫ টাকা। এ সময় ব্যাংকটির শেয়ারপ্রতি সম্পদ ছিল ১২ টাকা ৫১ পয়সা।

আর শেয়ারপ্রতি নিট অপারেটিং ক্যাশ ফ্লো ছিল ঋণাত্মক (০.৩১ টাকা)। ২০১৭ অর্থবছরে বিনিয়োগের ওপর আয় হয়েছিল ৭২০ কোটি ৯৮ লাখ টাকা। আর বছরটিতে নিট মুনাফা হয়েছিল ৩৮ কোটি ৯৬ লাখ টাকা। ইপিএস ছিল ০.৯২ টাকা। অর্থবছরটিতে শেয়ারপ্রতি সম্পদ ছিল ১১ টাকা ৭৭ পয়সা। আর শেয়ারপ্রতি নিট অপারেটিং ক্যাশ ফ্লো ছিল ৪ টাকা ১২ পয়সা। ২০১৬ অর্থবছরে বিনিয়োগে আয় ছিল ৪২৮ কোটি ৭৫ লাখ টাকা।

অর্থবছরে ব্যাংকটির নিট মুনাফা হয়েছিল ৪২ কোটি ৩০ লাখ টাকা। এতে শেয়ারপ্রতি আয় বা ইপিএস ১ টাকা। এ সময় ব্যাংকটির শেয়ারপ্রতি সম্পদ ছিল ১০ টাকা ৮৬ পয়সা। আর শেয়ারপ্রতি নিট অপারেটিং ক্যাশ ফ্লো ছিল ৫ টাকা ৪১ পয়সা।

লভ্যাংশ বিতরণ : ব্যাংকটি নিট মুনাফার ওপর ২০১৭ অর্থবছরে নগদ ডিভিডেন্ড দিয়েছে ৫ শতাংশ। ২০১৮ অর্থবছরে ১০ শতাংশ স্টক ডিভিডেন্ড দিয়েছে। ২০১৯ অর্থবছরে ৫ শতাংশ এবং ২০২০ অর্থবছরে নগদ ৫ শতাংশ স্টক ডিভিডেন্ড দিয়েছে।

সম্পদের পরিমাণ: ব্যাংকটির সম্পদ বিবরণে দেখা যায়, সর্বশেষ ৯ মাসে ব্যাংকটির মোট সম্পদ ছিল ১২ হাজার ৭২৭ কোটি ৭০ লাখ টাকার। ২০২০ অর্থবছরে এ সম্পদ ছিল ১২ হাজার ৯০ কোটি ২১ লাখ টাকার। ২০১৯ অর্থবছরে ১০ হাজার ৬৪০ কোটি ৫৩ লাখ টাকার, ২০১৮ অর্থবছরে ৯ হাজার ২১৭ কোটি ১৯ লাখ টাকার, ২০১৭ অর্থবছরে ৭ হাজার ৯১৩ কোটি ৬ লাখ টাকার, ২০১৬ অর্থবছরে ৪ হাজার ৯২৬ কোটি ৬৭ লাখ টাকার সম্পদ ছিল। ব্যাংকটির অনুমোদিত মূলধন ২ হাজার কোটি টাকা। আর পরিশোধিত মূলধন ৫১৫ কোটি ৪১ লাখ ৮৭ হাজার টাকা।

ব্যাংকের দায়: ৯ মাসে ব্যাংকটির দায় ছিল ১১ হাজার ৯৮৪ কোটি ৬৯ লাখ টাকা। ২০২০ অর্থবছরে ১১ হাজার ৪২০ কোটি ২১ লাখ টাকা, ২০১৯ অর্থবছরে ১০ হাজার ৭১ কোটি ৬৯ লাখ টাকা, ২০১৮ অর্থবছরে ৮ হাজার ৬৮৫ কোটি ৫৭ লাখ টাকা, ২০১৭ অর্থবছরে ৭ হাজার ৪১২ কোটি ৯২ লাখ টাকা এবং ২০১৬ অর্থবছরে দায় ছিল ৪ হাজার ৪৬৫ কোটি ৩ লাখ টাকা।

৪২৫ কোটি টাকার শেয়ার বণ্টন যেভাবে: বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের ২০২২ সালের ১৬ জুনের নোটিফিকেশন অনুযায়ী, এনআরবি বা প্রবাসীরা মোট শেয়ারের ২৫% পাবেন অর্থাৎ তারা পাবেন ১০৬ কোটি ২৫ লাখ টাকা বা ১০ কোটি ৬২ লাখ ৫০ হাজার শেয়ার। অভিবাসী কর্মীদের মাধ্যমে ২৫ শতাংশ আইপিও শেয়ার সাবস্ক্রিপশন পরিপূর্ণ না হলে আনসাবস্ক্রাইবড অংশ অন্যান্য সাধারণ বিনিয়োগকারীদের মধ্যে আনুপাতিক হারে বণ্টন করা হবে।

যোগ্য বিনিয়োগকারী পাবেন ৬৩ কোটি ৭৫ লাখ টাকা বা ৬ কোটি ৩৭ লাখ ৫০ হাজার শেয়ার। মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ১৫ কোটি ৯৩ লাখ ৭৫ হাজার টাকা বা ১ কোটি ৫৯ লাখ ৩৭ হাজার ৫০০ শেয়ার। আর সাধারণ বিনিয়োগকারীরা পাবেন ২৩৯ কোটি ৬ লাখ ২৫ হাজার টাকা বা ২৩ কোটি ৯০ লাখ ৬২ হাজার ৫০০ শেয়ার।

৪২৫ কোটি টাকা বিনিয়োগ হবে যেভাবে : জিআইবি তাদের ব্যাংকিং কার্যক্রম আরও গতিশীল ও সেবা বৃদ্ধির লক্ষ্যে আইপিও থেকে উত্তোলিত ২৬৮ কোটি ৫০ লাখ টাকা বা ৬৩.১৮ শতাংশ সরকারি বন্ডে বিনিয়োগ করবে। ক্ষুদ্রঋণ প্রকল্পে (এসএমই) বিনিয়োগ করবে ১০০ কোটি টাকা বা ২৩.৫৩ শতাংশ। শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ করবে ৫০ কোটি টাকা বা ১১.৭৬ শতাংশ। এ ছাড়া সাড়ে ৬ কোটি টাকা ব্যয় হবে আইপিও খাতে।

গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক লিমিটেড বর্তমানে সারা দেশে সব বিভাগে কার্যক্রম পরিচালনা করছে। একই সঙ্গে দেশে আরও শাখা খোলার মাধ্যমে সব জেলা ও বড় শহরে ব্যাংকিং কার্যক্রম সম্প্রসারণের লক্ষ্য নিয়ে কাজ করছে।

এই লক্ষ্য বাস্তবায়নে নতুন শাখা খোলা, ব্যবসা কাভারেজ বাড়ানো, নতুন কর্মকর্তা/কর্মচারী নিয়োগ করা, ব্যবসায়িক কৌশল পরিবর্তন, অপারেশনাল ক্রিয়াকলাপের সূত্র পরিবর্তন এবং মূলধন বিনিয়োগ বাড়ানো কার্যক্রম প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে।

এতে করে ব্যাংকের সম্ভাব্য গ্রাহকের সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে এবং বিদ্যমান গ্রাহকরা ব্যাংকের অনুগত গ্রাহক হয়ে উঠেছে। একই সঙ্গে বিনিয়োগের সুযোগ বিস্তৃত হয়েছে। ইসলামী চিন্তাধারার লোকেরা এমন একটি ব্যাংকিং কার্যক্রমে জড়িত হতে পছন্দ করে, যেখানে সুদ নেয়ার বা দেয়ার সুযোগ নেই এবং সেসব ব্যাংকের ওপর আস্থা রাখে, যেসব ব্যাংক ইসলামী শরিয়াহ ও নীতির অনুশীলন করে পরিচালনা হয়।

গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক সম্পূর্ণভাবে ইসলামী শরিয়াহ ও নীতির অনুশীলন করে কাজ করছে। ব্যাংকে পরিবেশগত বিষয়কে অত্যন্ত অগ্রাধিকার দেয়া হয় এবং এটি ব্যবসায়িক ক্ষেত্রে গ্রিন ব্যাংকিং নিশ্চিত করার প্রতিশ্রুতি দেয়। ফলে পরিবেশ দূষণ সম্পর্কে সচেতন ব্যক্তিরা গ্রিন ব্যাংকিং নীতির আওতায় পরিচালিত ব্যাংকের সঙ্গে ব্যাংকিং করার সুযোগ রয়েছে।

জিআইবির গ্রাহকরা সহজেই ব্যালেন্স/স্টেটম্যান্ট দেখা, যে কোনো ব্যাংকে ফান্ড ট্রান্সফার, ক্রেডিট কার্ডের বিল প্রদান ও চেক রিকুইজিশনসহ অন্যান্য অনলাইন ব্যাংকিংয়ের সেবা পাচ্ছে।

জিআইবির এসএমই ব্যাংকিং: গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক লিমিটেড এসএমই ক্লায়েন্টদের বৈচিত্র্যপূর্ণ আর্থিক চাহিদা মেটাতে যুগোপযোগী নানা ধরনের এসএমই প্রোডাক্ট প্রবর্তন করেছে। ব্যাংকটি এসএমই ক্লায়েন্ট, ক্ষুদ্র উদ্যোক্তা এবং নারী উদ্যোক্তাদের জন্য রিভলভিং এবং মেয়াদি বিনিয়োগ সুবিধা দেয়।

জিআইবি দেশব্যাপী ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোগগুলোর অর্থায়নে আরও বেশি সুযোগ পেতে সহায়তার জন্য গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করার চেষ্টা করছে। এসএমই সেক্টরে আর্থিক মধ্যস্থতাকারীদের বিস্তৃতি আরও কার্যকরভাবে এবং দক্ষতার সঙ্গে সমর্থন করার জন্য ব্যাংক বিনিয়োগ এবং প্রযুক্তিগত সহায়তা দিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।

মন্তব্য করুন

খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, কর্তৃপক্ষ এর দায়ভার নেবে না।

top