সকল মেনু

জিডিপিতে শীর্ষ যুক্তরাষ্ট্র, দ্বিতীয় চীন: আইএমএফ

আন্তর্জাতিক মূদ্রা তহবিল বা আইএমএফ বিশ্বের শীর্ষ ১০টি অর্থনীতির তালিকা প্রকাশ করেছে। একটি দেশের অর্থনীতি কতটা শক্তিশালী পরিমাপ করার উপায় হলো জিডিপি। মানুষ কী পরিমাণ অর্থ ব্যয় করে পণ্য ও সেবা কিনছে, বিনিয়োগ করছে, সরকারি ব্যয় ও রপ্তানির মোট মূল্য সব কিছু পরিমাপ করা হয় জিডিপি দিয়ে।

একটি নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে (সাধারণত এক বছর) একটি দেশের মধ্যে উৎপাদিত এবং বাজারে বিক্রি হওয়া সব পণ্য ও পরিষেবার বাজারে সামষ্টিক মূল্যই হলো জিডিপি।

বিশ্বের সবচেয়ে বড় অর্থনীতির দেশ যুক্তরাষ্ট্রের এ বছর জিডিপি প্রবৃদ্ধির হার ২.৭ শতাংশ। বিশ্বের শীর্ষ ধনী দেশটির জিডিপি ২৮.৭৮ ট্রিলিয়ন ডলারের। ১৯৬০ সাল থেকেই তারা বিশ্বের শীর্ষ ধনী দেশের তকমা ধরে রেখেছে। তাদের মাথাপিছু আয় ৮৫ হাজার ডলার।

যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিদ্বন্দ্বী দেশ চীন রয়েছে তালিকার দ্বিতীয় স্থানে। তাদের বার্ষিক জিডিপি প্রবৃদ্ধির হার ৪.৬ শতাংশ। দেশটির জিডিপি ১৮.৫৩ ট্রিলিয়ন ডলারের। তাদের মাথাপিছু আয় ১৩ হাজার ডলার।

উৎপাদন, রপ্তানি, বিনিয়োগ দেশটির অর্থনীতির মূল চালিকাশক্তি। ১৯৬০ সালে দেশটির অবস্থান ছিল চতুর্থ। চলতি বছর জার্মানির বার্ষিক জিডিপি প্রবৃদ্ধি হার ০.২ শতাংশ। তাদের জিডিপি ৪.৫৯ ট্রিলিয়ন ডলারের। মাথাপিছু আয় ৫৪ হাজার ডলার।

তালিকার চতুর্থ স্থানে থাকা জাপানের প্রবৃদ্ধির হার ০.৯ শতাংশ। দেশটির জিডিপি ৪.১১ ট্রিলিয়ন ডলারের। মাথাপিছু আয় ৩৩ হাজার ডলার। প্রকৌশল, গাড়ি নির্মাণ, রাসায়নিক ও ওষুধ খাতে তাদের শক্তিশালী অবস্থান রয়েছে। ভারতের বার্ষিক প্রবৃদ্ধির হার ৬.৮ শতাংশ। কৃষি খাত ও সরকারি সহায়তামূলক কর্মসূচির কারণে ভারতের গ্রামীণ এলাকায় বসবাসকারীদের খরচ করা ক্ষমতা বেড়েছে।

সূত্র : ফোর্বস ইন্ডিয়া

মন্তব্য করুন

খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, কর্তৃপক্ষ এর দায়ভার নেবে না।

top